আজকের পোস্টে আমি আপনাদেরকে অর্শ রোগের জল পড়া ও কবজ দিব । যার মাধ্যমে যে কোন প্রকার অর্শ রোগ সেরে যাবে । আর যেটা প্রয়োগ করা খুবই সহজ তবে গ্রামাঞ্চলের কবিরাজ গুনিন ওঝা তারাতারি পেয়ে যাবেন এগুলো । শহরের লোক হয়তো পাবেন না । তবে খোঁজ খবর করলে পেয়েও যেতে পারেন ।
অনেক কিছু পাওয়ার জন্য অনেক সময় অনেক মানুষ নানান রকম মন্দির মসজিদে কিছু দান সাদকা করেন এবং সেটা পূরণ হলে শোধ করেন । সেই রকম আজকের পোস্টে বলা অর্শ রোগের কবজ করতে হলে ও জলপড়া করতে হলে আপনাকে কালী মাতার মন্দির মুসলিম হলে মসজিদে কিছু দান করতে হবে ।
যে ঠাকুর আমার যদি এই রোগ ভাল হয় তাহলে তোমার মন্দিরে এই জিনিস দিয়ে যাব এরকম ভাবে দান করতে হবে ।
মুসলিম হলে বলতে হবে আল্লাহ আমার এই রোগ যদি ভাল হয় তাহলে আপনার মসজিদে দান খয়রাত করব । আল্লহর কাছে দোয়া করতে হবে ।
তো চলুন মন্ত্রটি দেখে নিন তারপর কিভাবে কবজ করবেন বলে দিচ্ছি ।
অর্শ রোগ ভালো করার মন্ত্রঃ-
অন্ত অর্শ দন্ত অর্শ নাড়িয়া অর্শ গুহ্য অর্শ ।
এই চার অর্শের কথা জেনে যে না শেখে,
তার সপ্ত বক্ষ পাতক হয় ।
শুনে না শেখে তার চৌদ্দ ব্রক্ষ পাতক হয় ।
লক্ষন শক্তি শেলে পড়িল যখন ।
রাবনের শক্তি শেলে লক্ষনের রক্ত মুখি ধারা ।
রহ রহ রক্ত তুমি শ্রীরামের দোহাই ।
দোহাই শ্রীরামের, দোহাই শ্রীরামের, দোহাই শ্রীরামের ।
আমার পোস্টটে বলা বিশেষ কিছু নিজে করার জন্যই কিন্তু সকল মানুষ টোটকা ছাড়া তন্ত্র মন্ত্র ফু দিয়ে বানাতে পারেন না । তাই একজন ওঝা বা কবিরাজকে বলি প্রথমে জলের বোতল নেবেন খাবার জল তারপর মন্ত্র মাত্র তিনবার বলে জলে ফুঁ দিবেন । মন্ত্র শুনে যাই হোক যেটা লেখা আছে তার সাথে কোনো মানে নেই এটা একটা মন্ত্র । মন্ত্রটি তিন বার পাঠ করে প্রতি বারে একটি করে ফুঁ দিবেন ।
সেই ব্যক্তির সাতদিন ধরে একটু করে খাবেন এবং পায়খানা যাবেন এভাবে প্রতিদিন 7 দিনের পর গাছের শিকড় দিয়ে তাবিজ বানিয়ে দিবেন ।
নিমের শিকর এবং নিমুরা গাছের শিকর দিয়ে । তিন ধাতুর মাদুলি তৈরি করে লাল সুতো দিয়ে রোগী ছেলে হলে ডান বাহুতে মেয়ে হলে বাম বাহুতে ধারণ করবেন । তিন ধাতুর মাদুলি আপনি কিভাবে বানাবেন বেশিরভাগই বড় বাজারে আরো বিশেষ বিশেষ দশকর্মা দোকানে পাওয়া যায় । এটি করলে 7 দিনের মধ্যে সুস্থ হয়ে যাবেন । আর যদি পুরোপুরি সুস্থ হয়ে যান তাহলে কালী মাতার মন্দির নিজে সাদকা করেছেন সেটা যেন উনি তাড়াতাড়ি করে দেন ।