জ্বীন হাজির করার পরিক্ষিত তদবীর
প্রথমে স্থান পাক করবে । অতঃপর রোগিকে গোসল দিবে । যদি গোসল নেওয়া সম্ভব না হয়, তবে ১২ বৎসর বয়সের কোন ছেলেকে উকিল বানাবে । তাঁকে গোসল করিয়ে নতুন কাপড় পরিয়ে নতুন চাদরের উপর বসাবে এবং সঙ্গে রোগীকেও বসাবে । সামনে কিছু ধুপ-বাতি জ্বালিয়ে চতুর্দিকে একটি চাকু দিয়ে গন্ডি কাটবে এবং নিছের নকশাটি লিখে ছেলেটির হাতে দিয়ে আমেল নিচের অফিজাটি পড়তে থাকবে । ৭বার অফিজা পাঠ করে প্রতিবারে বাচ্চা ছেলেটির মাথায় ফু দিবে । এবং কবিরাজ নিজে অফিজা মনে মনে পড়তে থাকবে আর কিছু অরহর গাছের দানা হাতে নিয়ে ৭বার পাঠ করে ফু দিবে রোগী এবং বাচ্চাটির মাথায় ছুরে মারবে এভাবে যখন কাজ করবে কিছুক্ষনের মধ্যে জ্বীন এসে হাজির হবে । তখন জ্বীনের জবান বন্দি নিয়ে ছারানোর ব্যাবস্থা করিবে । এই তদবীর বহুবার পরিক্ষিত ।
এছেম বাংলা
ইয়া ছবিতুছ ছফা ইয়া জামিউল আসতাত, ওয়া মুখরী
জুন্নাবাদ, ইয়া মুনছিইউর রেকব, ইয়া শাহ্, ইয়া-র- ইয়া বাদিউল জামাল, হুর পরী ছিরাজাম মিনাল আজম ।
নকশা এইঃ
জ্বীন হাজির করা এবং পরিক্ষা করা
পবিত্র কালাম শরীফ একটী কাঠের বরতনে লিখিবে এবং ডালিম গাছের ডালের উপর কালামগুলি ও নিম্নের তাবিজ লিখিবে । অতঃপর আমেল ব্যাক্তি উক্ত ডালিম গাছের ডাল দ্বারা কাঠের বরতনে আঘাত করিতে থাকিবে । এবং মনে মনে ধারণা করিবে যে, আমি জ্বীনের শরীরে অমুক স্থানে আঘাত করিতেছি, এইভাবে করিতে থাকিলে কিছু সময়ের মধ্যে জ্বীন উপস্থিত হইবে । তখন আমেল তদবীর করিবে । ডালিমের ডালে লিখার তাবিজ এইঃ
রোগীর উপর জ্বীন হাজির করার কবজ
শনিবার,রবিবার, কিংবা মঙ্গল বার দিবাগত রাতে নকশাটি সলিতার উপর লিখিয়া নতুন মাটির প্রদিবে গরুর চর্বি দিয়া জ্বালাইবে । আর রোগীকে উক্ত প্রদিপের দিকে এক দৃষ্টিতে তাকিয়ে থাকতে বলিবে । কিছু ক্ষনের মধ্যে মোয়াক্কেলের মাধ্যমে রোগীর সব ঘটনা জেনে নিবে তারপর জ্বীনের চিকিৎসা করিবে । আর এই তদবীর করার আগে রোগীকে গোসল দিয়া নতুন কাপড় পরিদান করাইয়া তারপর এই কাজ শুরু করিবে এই কাজ শুরু করার আগে এবং পরে ১১বার দরুদ শরীফ পাঠ করিবে ।
জ্বীন হাজির করিয়া রোগীর অবস্থা জানার তদবীর
জ্বীনের আছরগ্রস্থ রোগীর সঙ্গীয় জ্বীন হাজির করিতে ইচ্ছা করিলে, কাগজ দ্বারা সলিতা বানাইয়া উহার উপরে সূরায় মুয্যাম্মিল সম্পূর্ণ পাঠ করিয়া সলিতার উপর দম করিবে । তারপর উক্ত তৈলে সলিতা ভিজাইয়া আগুনে জ্বালাইবে এবং তখন রোগীর হাতে একটি মাটি বা পেয়ালা পানি ভর্তি করিয়া রোগীর হাতে দিয়া পানির মধ্যে দৃষ্টিপাত করিতে বলিবে । এবং পানির মধ্যে কিছু দেখিতে পাইতেছে কিনা জিজ্ঞাসা করিবে । নিশ্চই আল্লাহর রহমতে জ্বীনের নিকট যাহা জানিবার উহা প্রশ্ন করিয়া জানিবে এবং প্রয়োজনমত তদবীর করিবে । আয়াত এইঃ
বাংলা উচ্চারণঃ ইন্নাল্লাযীনা ফাতানুল ম'মিনীনা ওয়াল মুমিনাতি ছুম্মা লাম্ ইয়াতূবু ফালাহুম আযাবু জাহান্নামা ওয়া লাহুম আযাবুল হারীক ।
রোগীর শরিরে জ্বীন হাজির করার নকশা
কবজটি মেসকো জাফরান দ্বারা সাদা কাগজে লেখিয়া রোগীর চুলে বেদে দিলে কিছুক্ষনের মধ্যেই জ্বীন হাজির হবে । বহুবার পরিক্ষিত ।
নকশা এইঃ
জ্বীন হাজির করার তাবিজ
নিচের নকশাটি কাগজে লিখিয়া রোগীর আসন করিয়া বসাইয়া তাহার ডান হাতের মধ্যমা ও অনামিকা অঙ্গুলীদ্বয়ের মধ্যে রাখিয়া চাপিয়া ধরিতে বলিবা । যদি জ্বীনে পাইয়া থাকে তবে সে যেখানেই থাকুক না কেন আল্লাহর রহমতে জ্বীন আসিয়া রোগীর সঙ্গে হাজির হইবে । জ্বীন আসিবার সঙ্গে সঙ্গে রোগী বেহুশ হইয়া পড়িবে । ইহা দ্বারা বুঝা যাইবে যে, সত্যিই রোগীকে জ্বীনে পাইয়াছে । অতঃপর জ্বীনের সহিত কথা বার্তা বলিয়া আমেল ব্যাক্তি জ্বীন ছাড়াইবার তদবীর করিবে । নকশাটি এইঃ
রোগীর উপর জ্বীন হাজির করার কালী চালান মন্ত্র ১
মন্ত্রঃ জুল জালালাহু শিবে এ নাম জপে, এনাম হুঙ্কার জমের পুরি হইতে কাপে কোল জুল জাল্লাহুসান, আসমান জমিন না সহে টান, হাক হুঙ্কার শুনি কাল হাজির হও আসি সকালে কাল কমল কালিয়া দাঁড়াও সকলে আসিয়া ।
নিয়মঃ কবিরাজ নিজের সামনে রোগীকে বসাবে । রোগী এবং কবিরাজ দুজনেই গোসল করে ভালো পাক জামা পরিধান করে এই কাজ আরম্ভ করিবে মন্ত্রটি সাত বার পাঠ করে রোগীর মাথার উপর ফু দিবে । এর পর আবার সাত বার পাঠ করে কিছু পানিতে ফু দিয়ে সেই পানি রোগীর শরিরে ছিটিয়ে দিবে । আর মনে মনে মন্ত্রটি পাঠ করতে থাকবে ১০/১৫ মিনিটের মধ্যে রোগীর শরিরে জ্বীন হাজির হইবে । এবার ভালো মন্দ জিজ্ঞাসাবাদ করে ওয়াদা করিয়ে বিদায় দিবে ।
কালী চালান করে রোগীর শরিরে জ্বীন হাজির
মন্ত্রঃ কালে কালে চলে কাল । কাল অবতার হু হুঙ্কার হাকে কাল কাপে থর থর কাল কমল কালী শিগ্র আয় চলিয়া ফিরানী করিনু মুই দৈত্য ধড়িয়া আশোক তুই দোহাই মা কালী দোহাই উস্তাদ গুরু ।
নিয়মঃ জ্বীনের রোগী এবং কবিরাজ দুজনে গোসল করে ভালো পাক জামা পরিধান করে রোগীকে সামনা সামনি বসিয়ে একটি সাদা কাগজের উপর মন্ত্রটি ৭বার জপ করে প্রতিবারে কাগজে ফু দিবে । এবার কাগজ খানি ভাজ করে রোগীর ডান হাতের মূঠোই দিবে এবং রোগীকে চার জানু করে বসাবে । এরপর কবিরাজ মন্ত্র পরতে পরতে রোগীর গায়ে ফু দিবে এভাবে কিছুক্ষন ঝাড় ফু করলেই মন্ত্রের সাথে যে কালি আছে সেই কালী রোগীর জ্বীন কে ধরিয়া আনিবে তখন ভালো করে জিজ্ঞাসাবাদ করে জ্বীন কে বন্দি অথবা শাস্তি দিবে ।
বিঃদ্রঃ এই মন্ত্রটি শত শত বার পরিক্ষিত । তাই গুরুর অনুমতি নিয়ে এই মন্ত্রের প্রয়োগ করা উচিৎ । কারণ এটি একটি কালি চালান মন্ত্র । মোকছেদুল মোহসিনিন এগারো বালাম হইতে সংগ্রহ করা ।
আমি এই আমল এবং মন্ত্র গুলো বই থেকে সংগ্রহ করলাম । আপনি যদি এই বইয়ের pdf ফাইল নিতে চান তাহলে আমার imo & whatsapp no: +8801828370914 নাম্বারে মেসেজ করবেন ।